রাউজান গহিরা ইউনিয়নের দক্ষিণ-পূর্ব কোতোয়ালীঘোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাস্তাটি জোয়ারের পানিতে দুটি স্থানে ধসে গেছে। বর্তমানে ধসে পড়া একটি জায়গায় বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব খোরশেদ আলম বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে দিলেও ওই সাঁকো পাড় হয়ে বিদ্যালয়ের যাওয়া আসায় নারী শিক্ষক ও শিশুরা ভয় পাচ্ছে বলে এলাকার লোকজন জানিয়েছে।
খবর নিয়ে জানা যায় কোতোয়ালীঘোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি হালদার নদীর ভাঙ্গনে পড়ে ধসে গেলে, এটি স্থানান্তর করে পূনর্মিাণের উদ্যোগ নেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী। সংসদ সদস্যের আহ্বানের সাড়া দিয়ে স্থানীয় সমাজ সেবক আলহাজ্ব খোরশেদ আলম বিদ্যালয়টি পুণঃপ্রতিষ্ঠায় নিজের জমি দান করেন। গত ২০১৬ সালে পুনঃনির্মিত দ্বিতল বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে আড়াই’শ শিক্ষার্থী রয়েছে। সরেজমিনে পরিদর্শনে দেখা যায়, গ্রাম থেকে প্রায় তিন’শ মিটার লম্বা বিদ্যালয় সংযোগ রাস্তাটি দিয়ে জোয়ারের পানি গড়িয়ে পড়ছে। এমন অবস্থার মধ্যে দুটিস্থানে প্রায় দশফুট করে রাস্তা ধসে গেছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা বলেছেন ধসে পড়া রাস্তার একটি স্থানে খোরশেদ আলম একটি বাঁশের সাকোঁ করে দিয়েছে। এই সাঁেকা পাড়াপাড় করে বিদ্যালয়ের নারী শিক্ষক ও শিশু শিক্ষার্থীরা ভয় পাচ্ছে। এলাকার জনসাধারণ এই রাস্তাটির ধসে পড়া স্থানে দ্রুত কালবার্ট নির্মাণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জোড় দাবি জানিয়েছেন।
প্রধান সম্পাদক প্রদীপ শীল - ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মোহাম্মদ আলাউদ্দীন।