1. multicare.net@gmail.com : আলোকিত রাউজান :
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে রাউজান পূজা উদযাপন পরিষদের কৃতজ্ঞতা সাংবাদিক হোসাইন জিয়াদের উপর হামলার প্রতিবাদে রাউজান প্রেসক্লাবের প্রতিবাদ সভা ১৩৩ বছরের ঐতিহ্যে রাঙা শারদীয় উৎসব: রাউজানের উত্তর গুজরা সেনবাড়ির দুর্গাপূজা রাউজানে বিজয়া সম্মিলনীর মধ্যদিয়ে দেবী দুর্গার বিসর্জন রাউজানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিসান বিন মাজেদ। নোয়াজিষপুর ইউনিয়নের ৭,৮,৯ নম্বর ওয়ার্ডের  জনসাধারণের সাথে মতবিনিময় সভা রাউজানে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কদলপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শনে বিএনপি নেতৃবৃন্দ রাউজান পৌর এলাকায় পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি রাউজানে ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টের চেষ্টা করলে প্রতিহত করা হবে

বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের ২০ বছর পূর্তিতে বর্ণাঢ্য মনোজ্ঞ সংগীতানুষ্ঠান

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

যীশু সেন;
সংগীত মানুষের মনের শান্তি ও অভ্যন্তরীণ স্বস্তি প্রদান করে, যা দৈনন্দিন জীবনে জটিলতা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সহায়তা করে। জীবনে প্রতিটি মুহূর্তে সংগীতের শক্তি অনুভব করুন। সুরের ছন্দে জীবনের সবকিছুকে সুন্দর মনে হয়। সংগীত হলো শান্তির বার্তা, যা হৃদয় থেকে হৃদয়ে পৌঁছায়। সংগীত সমাজে সম্পর্ক স্থাপনের এক অনন্য উপায়।সংগীত মানুষের দুঃখ-বেদনাকে শামলে দিতে পারে, আবার আনন্দ ও উদ্দীপনা প্রদানও করতে পারে। সংগীতের সুর ও ছন্দ মানুষের মস্তিষ্ককে শান্ত করে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। এটি আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং মানসিক অবস্থা উন্নত করে। সংগীতে মানুষের সামাজিক সম্প্রীতি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে জাগ্রত রাখে।বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের শুদ্ধ সংগীতের ধারাকে চলমান রাখার প্রয়াস সত্যিই প্রশংসনীয়। তাদের সংগীতের শক্তি নতুন করে উপলব্ধি এবং উৎসাহিত করার মাধ্যমে সংগীতপ্রেমীদের মনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। এই ধরনের উদ্যোগ সংগীতের শুদ্ধতা, ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করতে সহায়ক এবং সমাজে সংস্কৃতির প্রতি সম্মান বৃদ্ধি করে। সংগীতের মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও ঐক্যের বার্তা প্রচার করেছে। সংগীত মানুষের সামাজিক সম্পর্ক গড়ে তোলার কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী আলোচনা সভা, বার্ষিক পুরস্কার ও সনদ বিতরণ এবং মনোজ্ঞ সংগীতানুষ্ঠান গতকাল ১৮ ফেরুয়ারি মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৫ টায় চট্টগ্রামস্থ থিয়েটার ইনস্টিটিউট (টিআইসি) মিলনায়তনে প্রথম দিনে অনুষ্ঠানে বক্তারা একথা বলেন। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন দৈনিক পূর্বকোণ’র সহকারী সম্পাদক আবসার মাহফুজ। বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের সভাপতি লায়ন কৈলাশ বিহারী সেনের সভাপতিত্বে বাচিক শিল্পী অদিতি সাহার সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের অধ্যক্ষ রিষু তালুকদার, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের বর্ষপূর্তি উদযাপন পরিষদের সমন্বয়ক সাংবাদিক যীশু সেন। বক্তব্য রাখেন আহ্বায়ক প্রকৌশলী রিমন সাহা, সদস্য সচিব প্রিয়তোষ নাথ, রূপক ভট্টাচার্য, পলাশ দে প্রমূখ। বাগীশ্বরী সংগীতালয়ের প্রায় ৩০০ জন ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে প্রথম দিনে কবি মাহাবুবুল আলম, কবি সৈয়দ শামসুল হক, কবি হেলাল হাফিজ, কবি শওকত ওসমান, কবি আসাদ চৌধুরী ও কবি ময়ূখ চৌধুরীসহ ছয়টি গ্রুপে সমবেত সংগীত, একক ও দ্বৈত সংগীত পরিবেশন করেন। অতিথিদের সম্মানের স্বীকৃতিস্বরূপ এবং অভ্যর্থনার নিদর্শন হিসেবে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সম্মাননা স্মারক ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট