1. multicare.net@gmail.com : আলোকিত রাউজান :
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে রাউজান পূজা উদযাপন পরিষদের কৃতজ্ঞতা সাংবাদিক হোসাইন জিয়াদের উপর হামলার প্রতিবাদে রাউজান প্রেসক্লাবের প্রতিবাদ সভা ১৩৩ বছরের ঐতিহ্যে রাঙা শারদীয় উৎসব: রাউজানের উত্তর গুজরা সেনবাড়ির দুর্গাপূজা রাউজানে বিজয়া সম্মিলনীর মধ্যদিয়ে দেবী দুর্গার বিসর্জন রাউজানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিসান বিন মাজেদ। নোয়াজিষপুর ইউনিয়নের ৭,৮,৯ নম্বর ওয়ার্ডের  জনসাধারণের সাথে মতবিনিময় সভা রাউজানে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কদলপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শনে বিএনপি নেতৃবৃন্দ রাউজান পৌর এলাকায় পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি রাউজানে ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টের চেষ্টা করলে প্রতিহত করা হবে

রাউজানে আটকে রেখে নির্যাতন ও পরে লাশ উদ্ধার ঘটনার আসামী সেই ইদ্রিস র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩
  • ১৭৪ বার পড়া হয়েছে

রাউজানের নোয়াপাড়ায় পাওনাদারের বাড়িতে পাঁচ দিন আটকে রেখে নির্যাতন, পরে তার ঘর থেকে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় হওয়া মামলার অভিযুক্ত সেই ইদ্রিস মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৭ চট্টগ্রাম। ২৩ মে মঙ্গলবার ভোর রাতে অভিযান চালিয়ে চট্টগ্রাম নগরীর বাকলিয়া এলাকার আত্মীয়ের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া মুহাম্মদ ইদ্রিস মিয়া (৫০) রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের মোকামী পাড়া গ্রামের খলিল দফদারের বাড়ির মৃত নুরুল আমিনের ছেলে। জানা গেছে, নিহত কাজী দিদারুলের কাছ থেকে আসামিরা ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা পাওয়ার দাবী করতেন। ওই টাকা উদ্ধারের কথা বলে গত শুক্রবার রাতে দিদারুলকে চট্টগ্রাম নগর থেকে তুলে আনেন ইউনুস আর ইদ্রিস মিয়াসহ সাত আটজন। সবাই মিলে আটকে রাখেন ইউনুছের পাকা বাড়ির একটি বদ্ধ কক্ষে। এর মধ্যে গত ১৬ মে মঙ্গলবার বিকেলে ইউনুছের পাকা বাড়ির ওই কক্ষে খাটের উপর গলায় লুঙ্গি পেছানো ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ মামলার আসামীরা হলেন একই গ্রামের ইউনুচ ড্রাইভারের বাড়ির মৃত সায়ের আহমদের ছেলে মুহাম্মদ ইউনুছ (৫০), খলিল দফাদারের বাড়ির মৃত নুরুল আমিনের ছেলে মুহাম্মদ ইদ্রিস মিয়া (৫০), চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাওয়ের বাসিন্দা মুহাম্মদ আলমগীর (৫০) ও ফেরদৌস নামের একজনসহ অজ্ঞাত আরও সাত আটজন। র‌্যাব-৭ এর হাটহাজারী ক্যাম্প জানায়, ঘটনার পরদিন থানায় সুনির্দিষ্ট চারজনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত সাত আটজনকে আসামী করে নিহতের ছেলে কাজী মিনারুল আলম বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। এরপর পুলিশ প্রত্যেক আসামীর বাড়িতে তাল্লাশী চালিয়ে ছিল।  তবে আসামীরা সবাই পরিবারসহ বাড়ি ছেড়ে পালাতক ছিলো। অপরদিকে গত আড়াই বছর আগে বাড়ি ছেড়ে স্ত্রী সন্তান নিয়ে চট্টগ্রাম নগরে চলে যান দেনাদার দিদারুল। তবে পরিবার বলছে মাসে মাসে দেনাশোধ করতে পাওনাদারদের কিস্তি হিসেবে টাকা দিতেন দিদারুল। রাউজান থানার সেকেন্ড অফিসার অজয় দেব শীল জানান, আসামী মুহাম্মদ ইদ্রিস মিয়াকে থানায় হস্তান্তর করেছে র‌্যাব- ৭ এর হাটহাজারী ক্যাম্প। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্যান্য আসামীদের শিগগির গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল হারুন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট