শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস, মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি মূলত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ১৭ নভেম্বর বুধবার উপজেলা সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ প্রস্তুতি মূলত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগ। রাউজান উপজেলা প্রশাসন অায়োজিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন রাউজান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম এহেছানুল হায়দর চৌধুরী বাবুল। বিশেষ অতিথি ছিলেন রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি অানোয়ারুল ইসলাম, রাউজান পৌরসভার মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ, রাউজান পৌরসভার প্যানেল মেয়র আলহাজ্ব বশির উদ্দিন খান, রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল হারুন, প্রকল্প কর্মকর্তা নিয়াজ মোর্শেদ, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবু জাফর চৌধুরী, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার চৌধুরী মনিরুজ্জান, মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ উদ্দিন চৌধুরী, প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিউল আলম, শিক্ষক কাঞ্চন বিশ্বাস প্রমুখ। সভায় ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে উদযাপনের লক্ষ্য বিভিন্ন উপকমিটির গঠন করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগ বলেন, গত বছর করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে সরকার সীমিত আকারে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করতে হয়েছে। এবার সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে উদযাপনের। সেলক্ষ্যে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও সর্বস্তরের জনগণকে নিয়ে সুবর্ণ জয়ন্তী জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে উদযাপন করা হবে। প্রধান অতিথি একেএম এহেছানুল হায়দর চৌধুরী বাবুল বলেন, রাউজানের সকল শ্রেণী পেশার অংশ গ্রহণে মুজিব বর্ষ ও সুবর্ণ জয়ন্তী জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে উদযাপিত হবে। সরকারে
Leave a Reply