1. multicare.net@gmail.com : আলোকিত রাউজান :
বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ০২:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রাউজানে খুনের মিথ্যায় মামলায় উচ্চ আদালতে জামিন পেয়েছে বিএনপি নেতা মহিউদ্দিন জীবন রাউজান প্রেসক্লাবের মাসিক সভা অনুষ্টিত তীব্র দাবদাহে পিপাসার্ত মানুষের মধ্যে হক কমিটির শরবত বিতরণ  রাউজানে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মানববন্ধন  রাউজানে গুজরা শ্যামাচরণ উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার মান উন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত তীব্র গরমে অতিষ্ঠ রাউজানে জনজীবন-প্রাণ জুড়াচ্ছে শরবত রাউজানে বোরো ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক ঝুমকায় তবলার কর্মশালা ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত রাউজানে ধানের পোকামাকড় দমন ব্যবস্থাপনা শীর্ষক মাঠ দিবস অনুষ্টিত মাওলানা মুহাম্মদ রইস উদ্দিন হত্যার বিচারের দাবিতে চট্টগ্রাম রাঙামাটি ও কাপ্তাই মহাসড়ক তিন ঘণ্টা অবরোধ  

চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ নির্বাচনে ২৫৭৪ ভোট পেয়ে’চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন এটিএম পেয়ারুল ইসলাম।

  • প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২২
  • ২৩৫ বার পড়া হয়েছে

২৫৭৪ ভোট পেয়ে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন এটিএম পেয়ারুল ইসলাম।
প্রতিদ্বন্দ্বি নারায়ণ রক্ষিত পেয়েছেন ১১৭।
নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান
এটিএম পেয়ারুল ইসলামের সংক্ষিপ্ত জীবনী

চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম ১৯৬০ সালের ১০ আগস্ট ফটিকছড়ি উপজেলার নানুপুর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৩০ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন করা সরকারি কর্মকর্তা মরহুম আবুল ফজল বি.এ ও আমেনা বেগমের সন্তান তিনি। তাঁর দাদা তোফায়েল আহমেদ চৌধুরী ছিলেন ব্রিটিশ আমলের আইনজীবী, সমাজসেবক ও শিক্ষাবিদ। নানা প্রখ্যাত জমিদার মোখলেছুর রহমান চৌধুরী ও মামা বিশিষ্ট সমাজসেবক, শিক্ষানুরাগী ও দানবীর আদালত খান। সাবেক এমপি ও রাষ্ট্রদূত নুরুল আলম চৌধুরী, রাজনীতিবিদ ও ভাষা সৈনিক অ্যাডভোকেট এমদাদুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট রফিকুল আলম ও ন্যাপ নেতা এমএম শহীদুল্লাহর খালাতো ভাই তিনি। তাঁর শ্বশুর বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব.) আবু তাহের সালাহউদ্দীন বীর প্রতীক। তিনি দুই পুত্র সন্তানের জনক। জেষ্ঠ্য সন্তান ও পুত্রবধু সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা। ছোট ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত।

ব্যক্তিগত জীবনে তিনি সফল ব্যবসায়ী ও শিল্প উদ্যোক্তা। এটিএম পেয়ারুল ইসলাম ২০১৪ সালে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের (গাড়ি তৈরির কারখানা) পরিচালকের দায়িত্ব পালনকালে দুর্বল প্রতিষ্ঠানটিকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তিত করেন।

বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী এটিএম পেয়ারুল ইসলাম ১৯৭৪ সালে মাইজভাণ্ডার আহমদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের স্কুল-ছাত্র সংসদে নির্বাচিত জিএস হিসেবে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৯৭৯ সালে নির্বাচিত হন নাজিরহাট কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি। ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং বাংলাদেশ ‘ল’ স্টুডেন্টস ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচিত সভাপতি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক, নব্বইয়ের ছাত্র গণ-আন্দোলনের ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন। ১৯৯০ সালে ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ঢাকাস্থ চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক এবং ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন।

বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। এটিএম পেয়ারুল ইসলাম ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফটিকছড়ি সংসদীয় আসন থেকে মহাজোটের প্রার্থী ছিলেন। আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে তিনি বারে বারে কারা নির্যাতিত ও একাধিক বার মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও আল্লাহর রহমতে রক্ষা পান।
আপোষহীন, সাহসী, দৃঢ়চেতা, সৎ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে এটিএম পেয়ারুল ইসলাম একটি জননন্দিত নাম।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট