1. multicare.net@gmail.com : আলোকিত রাউজান :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নোয়াজিষপুরে দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে চাল বিতরণ মোহাম্মদপুর স্কুল এন্ড কলেজের সভাপতি হলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন রাউজানে হক কমিটির উদ্যোগে এসএসসি উত্তীর্ণ কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা রাউজানে অস্ত্র ও ধারালো ছোড়াসহ যুবক গ্রেপ্তার ‘অভয়াশ্রম গড়ে তুলি,দেশি মাছে দেশ ভরি’’শ্লোগানে রাউজানে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন রাউজানের পশ্চিম গুজরায় শ্যামাচরণ সড়কের উন্নয়নকাজে এলাকাবাসীর স্বস্তি রাজনীতি:সংকট ও আশার প্রতিচ্ছবি গোলাম আকবর খোন্দকারঃ সাফায়েত হোসেন রাকিব। সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারীর স্মরণে মিলাদ মাহফিল  গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সাথে নোয়াজিষপুর মহিলা দলের মতবিনিময় সভা  মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সাবেক কাউন্সিলর রেজাউল রহিম আজমের সংবাদ সম্মেলন

প্রথম ধাপেই অর্ধ কোটি টাকায় বঙ্গবাজারের পরিত্যক্ত কাপড় কিনলেন ফারাজ করিম চৌধুরী

  • প্রকাশিত: বুধবার, ৫ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২১০ বার পড়া হয়েছে

বঙ্গবাজারে আগুনে ভস্মীভূত ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা ভেজা ও পরিত্যক্ত কাপড়গুলো কেনা শুরু করেছেন দেশের তরুণ প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ ও মানবিক রাজনীতিবিদ ফারাজ করিম চৌধুরী।যে কাপড়গুলো পরিত্যক্ত হওয়ার কারণে অন্য কোনভাবে বিক্রয় করা সম্ভব না সেই কাপড়গুলোই কিনছেন তিনি। বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে এসব কাপড় ক্রয় করে তাদেরকে লাভবান করার মাধ্যমে পরবর্তীতে গুলশানে “অস্থায়ী বঙ্গবাজার” নামে একটি স্টল করে কাপড়গুলো সেখানে বিক্রি করে প্রাপ্ত অর্থ পুনরায় অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্তদের নিকট হস্তান্তর করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন তিনি। যাতে করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যাবসায়ীরা আবারো তাদের ব্যবসা শুরু করতে পারে। জানা গেছে, প্রায় অর্ধ কোটি টাকা দিয়ে প্রথম ধাপে এসব পণ্য কিনেছেন ফারাজ করিম চৌধুরী। এই পণ্যগুলোকে সুন্দরভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে পরিধানের উপযোগী করার চেষ্টা করে রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানে বিক্রয় করার ব্যবস্থা করবেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলে ফারাজ করিম চৌধুরী বলেন, “এই মুহুর্তে দুইভাবে মানুষকে সহযোগিতা করতে হবে। শুধুমাত্র কাউকে ৫ হাজার বা ১০ হাজার টাকা দিলে কিছুই হবে না। এরা কেউ কারো দান গ্রহণ করার মতো মানুষ না৷ দান গ্রহণ করার ব্যাপারে কাউকে আমি ছোট করতে চাই না। তারা সকলেই ব্যবসায়ী, তারা নিজেদের আত্মসম্মান নিয়ে ব্যবসা করেন। তাদেরকে যতটুকু সম্ভব ব্যবসায়িকভাবে সহযোগিতা করতে হবে। এজন্য প্রথম ধাপে আমি তাদের কাছ থেকে লাভ দিয়ে পন্য কিনে নিয়ে পরবর্তীতে আমি নিজে একজন দোকানদার হয়ে গুলশানে এগুলো বিক্রি করবো। এর বিক্রয়লব্ধ অর্থ দিয়ে পুনরায় সেসব ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আরো পণ্য ক্রয় করবো, সেগুলো আবার গুলশানে এনে নামীদামী মানুষদের কাছে বিক্রি করে সেই টাকা অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের নিকট পৌঁছে দিব।”

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট