1. multicare.net@gmail.com : আলোকিত রাউজান :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আদালত অবমাননার প্রতিবাদে রাউজান নোয়াপাড়ায় এলাকার নারী পুরুষের মানববন্ধন রাউজানে ধানের পোকামাকড় দমন ব্যবস্থাপনা শীর্ষক কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা বিএনপির দুই নেতার কারণে রাউজান অশান্তঃ এনসিপির প্রার্থী জাহিদুল করিম বাপ্পী রাউজানের বিএনপি নেতা জাগের আহমেদ মেম্বারের ইন্তেকালে গিয়াস কাদের চৌধুরীর শোক প্রকাশ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অভিনন্দনঃগিয়াস কাদের চৌধুরী রাউজান জেলা পুলিশের অভিযানে বিপুল পরিমাণ বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার,গ্রেপ্তার-২ রাউজানে বিবাহের ২৫ দিনের মাথায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু সাংবাদিক হাউজিং সোসাইটির সভাপতি সুখময় চক্রবর্তী ও সম্পাদক নওশাদ চৌধুরী নোয়াজিষপুর ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ড বিএনপির প্রস্তুতি সভা সোস্যাল ক্লাব ওমানে গাল্ফ এক্সচেঞ্জ ফুটবল টুর্নামেন্ট

হালদা নদীতে ভেসে উঠলো ২০ কেজি ওজনের মরা কাতলা মাছ

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫
  • ১২৬ বার পড়া হয়েছে

দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র চট্টগ্রামের হালদা নদীতে ২০ কেজি ওজনের ১টি কাতলা মাছ মরে ভেসে উঠেছে। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নদীর আজিমের ঘাট এলাকা থেকে অর্ধগলিত মাছটি উদ্ধার করা হয়।জানা যায়, হালদা নদীর পাহাড়াদার রোশনগির আলম রাতে নিয়মিত টহল দিতে যায়। নদীর রাউজান অংশের পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের আজিমের ঘাট এলাকায় ভেসে আসা মাছটি উদ্ধার করে। পাহারাদার রওশনগীর আলম জানান হালদা নদীতে অবৈধভাবে মাছ শিকার রোধে নিয়মিত টহলের সময় রাত সাড়ে ১১ টার সময় একটি অর্ধগলিত কাতলা মাছ ভেসে থাকতে দেখে তিনি রাউজানের সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিক ফোনে করেন। মৎস্য কর্মকর্তার নির্দেশে মাছটি উদ্ধার করা হয়। মৎস্য কর্মকর্তা রাত সাড়ে ১২ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মাছটির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন। পরে মাছটি মাটি ছাপা দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে রাউজান সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন ফাহিম বলেন, প্রায় ২৬ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের কাতলা মাছটির মৃত্যুর সময় বয়স ছিল ১১ থেকে ১২ বছর। মাছটির গায়ে গুরুতর কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মাছটি অর্ধেকের বেশি পচে যাওয়ায় অভ্যন্তরীণ অঙ্গসমূহ ভালোভাবে পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি। প্রাথমিকভাবে মাছটি একটি পুরুষ মাছ বলে ধারনা করা হচ্ছে। বার্ধক্যের কারণে কাতলা মাছটি মারা যেতে পারেন বলেও তিনি দাবি করেন। হালদা গবেষক ড. মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে হালদা নদী অরক্ষিত। এই সুযোগে হালদা নদীর বিভিন্ন অংশে জাল ও বঁড়শি দিয়ে প্রতিনিয়ত মাছ ধরা হচ্ছে। তাই এসব ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে শান্তি নিশ্চিত করতে হবে। তিনি হালদা নদীর জীববৈচিত্র্য রক্ষার্থে নিয়মিত প্রশাসনিকভাবে অভিযান পরিচালনা পরামর্শ দেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট