রাউজান হলদিয়া ভিলেজ সড়কে ধান মড়াইকল উল্টে ১জন নিহত ও ৩ জন গুরুতর আহত হয়েছে।মঙ্গলবার রাত ২ টায় গর্জনিয়া মাদ্রাসার দক্ষিণ পাশে রাশেদের বিল্ডিংএর সামনের মোড়ে এঘটনা ঘটে।এতে চালক অক্ষত থাকলেও সুমন নামে একজন বুধবার ভোর ৬ টায় চমেকে মারা যায়।জানাগেছে তারা ৫জন ধান মড়াই কাজ শেষে উত্তর হলদিয়া থেকে তাদের গাড়িটি নিয়ে সর্তাব্রিজ সংলগ্ন মুহাম্মদিয়া ক্লাবের পাশে বাসায় ফিরছিলেন।পথিমধ্য গাড়িটি দূর্ঘটনার শিকার হন।প্রত্যক্ষদর্শিরা জানান গাড়িটি দ্রুতগতি ও বেপরোয়াভাবে চালানোর কারনে দূর্ঘটনায় পড়েছে।এতে নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার,কইলাটি ইউপির ৬নং ওয়ার্ডের কাকুরিয়া গ্রামের মৃত মুহাম্মদ ফরিদের ছেলে
সুমন(২৫) ভোর ৬ টায় চমেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।জানাগেছে গাড়ি থেকে মেশিনের গরম পানি তার শরিরে পরে কোমর থেকে পা পর্যন্ত পুড়ে যায় এবং দু পা গাড়ির চাপে ভেঙ্গে গেছে।প্রথমে স্থানিয়রা আহতদের উদ্বার করে গহিরা জেকে হাসপাতালে নিয়ে যান।পরে তাদের প্রত্যক্ষে চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করেন জেকের কর্তব্যরত ডাক্তার।সেখানে ভোর ৬ টায় মারা যয় সুমন।নেত্রকোণার শ্রমিক জাকির হোসেন বলেন আহতরা হলেন মামুন(২২)পিতাঃআরজ আলী তালুকদার,গ্রাম নকতি পাড়া,
রিদয়(২২)পিতাঃমুঃআবদুল হেকিম হাফানিয়া ৩নং ওয়াড।
মুহাম্মদ আলী রাজ(১৭)পিতা আবদু রাজ্জাক,গ্রাম নকতি পাড়া ৬ নং ওয়াড উভয় উপজেলা কলমাকান্দা জেলা নেত্রকোণা।অক্ষত ড্রাইভার মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন পিতাঃজালাল গ্রামঃনকতি পাড়া ৬ নং ওয়াড, উপজেলা কলমাকান্দা জেলা নেত্রকোণা।জানাগেছে আহত নিহত সকলেেই একই ইউনিয়নের বাসিন্দা।তারা গত ১৫ দিন আগে মাঝি আবুল কালামের মাধ্যমে ধান মড়াইয়ে মাসিক বেতনে কাজে যোগ দিয়েছিল।মাঝির ৩ টি গাড়িতে ঐ এলাকার ২০জন শ্রমিক কাজ করে।এদিকে হলদিয়া ভিলেজ সড়কটিতে প্রতিদিন বেপরোয়া গাড়ি চলাচলের অভিযোগ করেছেন স্থানিয়রা।